Notice Board Please Click to view Class Routine Please Click to view Gallery Please Click to view Result Please Click to view
news
সম্মানিত অভিভাবক ও শিক্ষার্থীগণকে জানানো যাচ্ছে যে, তাদের (শিক্ষার্থীদের) এ্যাসাইনমেন্টে উল্লেখিত মোবাইল নম্বরসমূহ খোলা বা চালু রাখার জন্য অনুরোধ করা হলো।
প্রধান শিক্ষকের বাণী
ডিজিটাল বাংলাদেশ মাত্র দুটো শব্দ দিয়ে তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশকে প্রকাশ করা সম্ভব হয়েছে চমৎকার ভাবে। কিন্তু ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কার্যক্রম শুধু শব্দের বন্ধনে বা কাগজে কলমে সীমাবদ্ধ থাকতে পারেনা। তাইতো সরকারি, বেসরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যেগে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজ চলছে। তথ্য এমন অবারিত যে, কোন প্রতিষ্ঠান বা বিষয় সম্পর্কে আপনি যেকোন জায়গায় বসে জেনে নিতে পারেন মাউসের এক ক্লিকেই। তাই আমাদের সমন্ধেই বা আপনারা অজানা থাকবেন কেন? আমাদের ওয়েব সাইটে স্কুলের ইতিহাস, ঐতিহ্য, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তথ্য, স্কুলের ফলাফল, বিজ্ঞপ্তি সহ আরো অনেক কিছু থাকছে। আমি আশা করি এর মাধ্যমে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে সর্ম্পক আরও ভাল ও নিবিড় হবে। এরকম একটা উদ্যোগ সফল করতে পেরে আমি আনন্দিত ও গর্বিত।
প্রধান শিক্ষক
কোমর গ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়
প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস
জয়পুরহাট জেলার (বৃহত্তর বগুড়া জেলার) সদর উপজেলাধীন বম্বু ইউনিয়নের অর্ন্তগত সাজানো-গোছানো একটি গ্রামের নাম- কোমরগ্রাম। এই কোমরগ্রামে এক সময় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে পড়ত শুধুমাত্র একখানা প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে। প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে হাতে গোনা দু’চারজন ছাড়া গ্রামবাসীর কারো পক্ষেই দুর-দুরান্তে গিয়ে উচ্চ শিক্ষা অর্জন ছিল শুধুই স্বপ্ন। এ স্বপ্নকে বাস্তবে রুপায়িত করে কোমরগ্রাম বাসীর মাঝে উচ্চশিক্ষার দ্বার উম্মোচন করতে সর্বোচ্চ ত্যাগ শিকার করে ১৯৬৮ সনের জানুয়ারীতে কোমরগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য এগিয়ে আসেন মরহুম আব্দুস সালাম মোল্লা (যিনি প্রথম প্রধান শিক্ষক) এবং মরহুম তোফাজ্জল হোসেন আখন্দ (যিনি প্রথম সভাপতি ও দাতা সদস্য)। তাঁদের সংগে হাত মিলিয়ে দেন আব্দুল লতিফ মন্ডল, মরহুম আব্দুস ছাত্তার মন্ডল, মরহুম আব্দুর রশিদ আখন্দ, মরহুম কমর উদ্দীন, মো: আ: ওয়াহাব মন্ডল, মরহুম জয়েন উদ্দীন প্রমুখ। বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় তৎকালীন কোমরগ্রামবাসীর সকলেরই কম-বেশী অবদান রয়েছে। তাঁদের মধ্যে আরো কয়েকজনের অবদান উল্লেখ যোগ্য। যেমন-মরহুম আ: মতিন, মরহুম ওবায়দুর রহমান মৃধা, মো: আশরাফ আলী আখন্দ, মোল্লা মোঃ শামসুল আলম প্রমুখ। তাছাড়াও এ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে তৎকালীন নিয়োগ প্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মচারীগণ বিনাবেতনে তাঁদের মেধা ও শ্রম দিয়ে যে জ্ঞানপ্রদীপ জ্বালিয়ে দিয়েছেন তার ঋণ অপরিশোধ্যই রয়ে যাবে অনন্তকাল।



